স্থানীয়ভাষায় “পারকীর চর” আর পর্যটনীয় ভাষায় “পারকী বীচ" বা সৈকত”। চট্টগ্রাম শহরথেকে “পারকী বীচের” দূরত্ব প্রায় ২৫ কিঃমিঃ। যেতে সময় লাগবে ১ ঘন্টা। এটামূলত কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। অর্থাৎকর্ণফুলী নদীর মোহনার পশ্চিমতীরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈতক এবং পূর্বদক্ষিণ তীরে পারকী সমুদ্র সৈকত। এটিচট্টগ্রাম জেলার আনোয়ার থানার অর্ন্তগত একটি উপকূলীয় সমুদ্র সৈকত।চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো যাওয়ার পথ ধরে এই সৈকতে যেতে হয়।
পারকীবীচে যাওয়ার পথে আপনি কর্ণফুলী নদীর উপর প্রমোদতরীর আদলে নির্মিত নতুনঝুলন্ত ব্রীজ দেখবেন। পথে চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো দেখতে পাবেন। বীচেঢুকার পথে সরু রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ, সবুজ প্রান্তর আর মাছের ঘেরদেখতে পাবেন। বীচে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো অসংখ্য ঝাউ গাছ আর ঝাউবনদেখতে পাবেন। ঝাউবনের ফাঁকে ফাঁকে অসংখ্য খাবার দোকান আছে। ফুসকা, চটপটি, বা দুপুরের লান্সও সারতে পারেন এখানে। বীচে ঘোড়া, রাইডিং বোট, বসার জন্য বড়ছাতা সহ হেলানো চেয়ার পাবেন। বিভিন্ন জুস ও পানীয়র সাথে বিয়ার ওহার্ডড্রিন্কসের চোরাই ব্যবস্থাও লক্ষ্য করলাম। এছাড়া মজার একটি খেলা “রিংথ্রো” পাবেন। এতে ইচ্ছে করলে হাতের নিশানা প্র্যাক্টিস করতে পারেন। সুতরাংযে কোন সময় আপনি ঘুরে আসতে পারেন নতুন একটি সৈকত “পারকী বীচ”।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস